১। তিন সময়ে ঘুমানো থেকে বিরত থাকুনঃ
ক ) ফজরের পর থেকে সূর্যোদয় পর্যন্ত,
খ ) আছর থেকে মাগরিব এবং
গ ) মাগরিব থেকে এশা পর্যন্ত।
.
২। দুর্গন্ধময় লোকের সাথে বসবেন না, যেমন:- যাদের মুখ থেকে সিগারেট কিংবা কাঁচা পেয়াজের গন্ধ আসে এমন লোকের সাথে।
.
৩। এমন লোকের কাছে ঘুমাবেন না যারা ঘুমানোর পূর্বে মন্দ কথা বলে ।
.
৪। বাম হাতে খাওয়া এবং পান করা থেকে বিরত থাকুন।
.
৫। দাঁতে আটকে থাকা খাবার বের করে খাওয়া পরিহার করুন।
.
৬। হাতে-পায়ের আঙ্গুল ফোটানো পরিহার করুন।
.
৭। জুতা পরিধানের পূর্বে দেখে নিন।
.
৮। নামাজে থাকা অবস্থায় আকাশের দিকে তাকাবেন না।
.
৯। টয়লেটে থুথু ফেলবেন না।
.
১০। কয়লা দিয়ে দাঁত মাজবেন না।
.
১১। প্যান্ট, ট্রাউজার, পা পায়জামা বসে ডান পা আগে পরিধান করুন।
.
১২। ফুঁক দিয়ে খাবার_ঠাণ্ডা করবেন না।
প্রয়োজনে বাতাস করতে পারেন।
.
১৩। দাঁত দিয়ে শক্ত কিছু ভাঙতে যাবেন না।
.
১৫। ইকামাত এবং নামাজের মধ্যবর্তী সময়ে কথা বলবেন না ।
.
১৬। টয়লেটে থাকা অবস্থায় কথা বলবেন না।
.
১৭। বন্ধুদের সম্পর্কে গল্প করবেন না। ভালো কিছুও নয়। ভালো বলতে বলতে মুখ দিয়ে শয়তান খারাপ কিছু বের করে দেবে!
.
১৮। বন্ধুদের জন্য প্রতিকুলতা সৃষ্টি করবেন না।
.
১৯। চলার সময় বারবার পেছনে ফিরে তাকাবেন না ।
.
২০। হাঁটার সময় দম্ভভরে মাটিতে পা ঠুকবেন না ।
.
২১। বন্ধুদের সন্দেহ করবেন না।
.
২২। কখনো মিথ্যা বলবেন না । ঠাট্টা করেও নয়।
.
২৩। নাকের কাছে নিয়ে খাবারের গন্ধ শুকবেন না ।
.
২৪। স্পষ্ট করে কথা বলুন যাতে লোকজন সহজে বুঝতে পারে।
.
২৫। একা ভ্রমণ করবেন না। দুইয়ের অধিক বা সম্ভব হলে দলবেঁধে ভ্রমণ করুন।
.
২৬। একা গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিবেন না, বুদ্ধিসম্পন্ন কারো সাথে পরামর্শ করুন, তবে সিদ্ধান্ত হবে আপনার!
.
২৭। নিজেকে নিয়ে কখনো গর্ব করবেন না।
.
২৮। খাবার নিয়ে কখনো মন খারাপ করবেন না। যা পেয়েছেন তাতেই আল্লাহ্ পাকের শুকরিয়া আদায় করুন।
.
২৯। অহংকার করবেন না। অহংকার একমাত্র আল্লাহ্ পাকের সাজে।
.
৩০। ভিক্ষুকদের পরিহাস করবেন না ।
.
৩১। মেহমানদের মন থেকে যথাসাধ্য ভালো মতো আপ্যায়ন করুন ।
.
৩২। ভালো কিছুতে সহযোগিতা করুন।
.
৩৩। দারিদ্র্যের সময়ও ধৈর্যধারণ করুন।
.
৩৪। নিজের ভুল নিয়ে ভাবুন এবং অনুসূচনা করুন।
.
৩৫। যারা আপনার প্রতি খারাপ কিছু করে, তাদের সাথেও ভালো আচরণ করুন।